প্রাচীন বাংলার ইতিহাস
আর্যদের আগমনের শুরু থেকে প্রাচীন বাংলার ইতিহাস ধরা হয়, প্রাচীন বাংলার ইতিহাস অনেক সমৃদ্ধশালী এবং তথ্যবহুল, প্রাচীন বাংলাদেশ দুই ভাগে ভাগ করা হয়- আর্য এবং অনার্য, আর্যদের আগমনের পূর্বে প্রাচীন বাংলায় অনার্যরা বসবাস করত আজকে আমরা প্রাচীন বাংলার সকল তথ্য তুলে ধরব, প্রাচীন বাংলার ইতিহাস জানতে পুরো আর্টিকেলটি ভালভাবে পড়ুন-
প্রাচীন বাংলা
v
সমগ্র
বাঙালি জনগোষ্ঠী বিভক্ত – দুইভাগে (আর্য-অনার্য)
v
আর্যপূর্ব
জনগোষ্ঠী মূলত বিভক্ত – চারভাগে (নেগ্রিটো, অস্ট্রিক, দ্রাবিড় ও ভোটচীনীয়।
v
আর্যদের
আগমনের পূর্বে এ দেশে বসবাস ছিল – অনার্যদের।
v
নেগ্রিটোদের
উৎখাত করে – অস্ট্রিক জাতি।
v
বাংলাদেশের
প্রাচীনতম জাতি – অস্ট্রিক জাতি বা আদি অষ্ট্রেলীয়।
v
বাঙালি
জাতির প্রধান অংশ গড়ে উঠেছে – অষ্ট্রিক জাতি থেকে।
v
বাঙালি
জাতি গড়ে উঠেছে – অস্ট্রিক, দ্রাবিড় ও আর্য জাতির সংমিশ্রণে।
v
সর্বপ্রথম
দেশবাচক শব্দ “বাংলা” ব্যবহার হয় – আইন-ই-আকবরী গ্রন্থে।
v
বর্তমান
বাঙালি জাতির পরিচয় – সংকর জাতি হিসেবে।
v
বৈদিক
যুগ বলে – আর্য যুগকে।
v
আর্য
সংস্কৃতি সমধিক বিকাশ লাভ করে – পাল শাসনামলে।
v
আর্যদের
আদি নিবাস – ইউরাল পর্বতের দক্ষিণে কিরঘিজ তৃণভূমি
v
আর্যদের
ধর্মগ্রন্থের নাম – বেদ।
v
বাংলার
আদিম অধিবাসী হলো – অনার্য ভাষাভাষী শবর, পুলিন্দ, হাড়ি, ডোম, চান্ডাল প্রভৃতি সম্প্রদায়।
v
আর্যদের
পর বঙ্গদেশে আগমন হয় –মঙ্গোলীয় বা ভোটচীনীয়।
v
বাঙালির
জনজীবন গড়ে উঠেছে – অন্তত দেড় হাজার বছরের অনুশীলন, গ্রহণ বর্জন ও রূপান্তরের মাধ্যমে।
v
আর্যগণ
প্রথম ভারত আগমন করে –খ্রিষ্টপূর্ব ১৪০০ বা ১৫০০ অব্দে।
v
আর্যজাতি
ভারতে প্রথমে বসতি স্থাপন করে – সিন্ধু বিধৌত অঞ্চলে।
v
প্রাচীন
কর্ণসূবর্ণ বলতে বোঝায় –পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদকে।
v
অস্ট্রিক
জাতি বঙ্গভূমি পদাপর্ণ করে – ইন্দোচীন থেকে আসাম হয়ে।
বাংলার প্রাচীন জনপদ
v
বাংলার
সর্ব প্রাচীন জনপদ – পুন্ড্র।
v
বঙ্গ
নামে দেশের উল্লেখ পাওয়া যায় – খ্রিষ্টপূর্ব তিন হাজর বছর পূর্বে।
v
প্রথম
বঙ্গ দেশের নাম পাওয়া যায় – ঋগ্বেদের “ঐতরেয় আরণ্যক”
v
বঙ্গ
দেশের সীমা উল্লেখ – ড. নীহাররঞ্জন রায়ের “বাঙালির ইতিহাস”
v
বাংলার
আদি জনপদগুলোর ভাষা ছিল – অস্ট্রিক।
v
রাজা
শশাংকের শাসনামলের জনপদ ছিল – ৩ টি (পুন্ড্র, গৌড়, বঙ্গ)
v
বঙ্গ
ও গৌড় নামে দুটি স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হয় – ৬ষ্ঠ শতকে।
v
আলেকজান্ডারের
মৃত্যু হয় – ৩২ বছর বয়সে।
v
শৈশবে
আলেকজান্ডার শিক্ষা লাভ করেন – এরিস্টটলের নিকট।
v
আলেকজান্ডার
সিংহাসনে আহরণ করেন – ২০ বছর বয়সে।
মৌর্য বংশ বা সম্রাজ্য
v
মৌর্য
সম্রাজ্য যে যুগের একটি বিস্তীর্ণ সম্রাজ্য – লৌহযুগের।
v
ভারত
উপমহাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় সম্রাজ্য – মৌর্য সম্রাজ্য।
v
মৌর্য
সম্রাজ্য গড়ে উঠেছিল – সিন্ধু-গাঙ্গেয় মগধকে কেন্দ্র করে ।
v
চন্দ্রগুপ্ত
যার সহযোগিতায় মৌর্য সম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন – চণাক্য।
v
চণাক্য
ছিলেন – তক্ষশীলার বাহ্মণ আচার্য্য এবং বিষ্ণুর উপাসক।
v
মৌর্য
বাংশের প্রথম সম্রাট – চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য
v
মৌর্য
সম্রাজ্যের রাজধানীর নাম – পাটালিপুত্র।
v
চন্দ্রগুপ্তর শাসনামলে ভারত আক্রমণ করে – আলেকজান্ডার।
v
মৌর্য
বংশের শ্রেষ্ঠ সম্রাট – সম্রাট অশোক।
v
কলিঙ্গের
যুদ্ধের ভয়াবহতা দেখে অশোক বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করেন
গুপ্ত বংশ
v
গুপ্ত
সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা বা প্রথম রাজা – ১ম চন্দ্রগুপ্ত (শ্রী-গুপ্ত)
v
গুপ্ত
বংশের রাজত্বকাল স্থায়ী – ৩২০-৫৫০ খ্রিঃ
v
গুপ্তযুগে
বঙ্গের ভাগ ছিল – দুটি।
v
গুপ্ত
বংশের মধ্যে শক্তিশালী রাজা ছিলেন – ১ম চন্দ্রগুপ্ত।
v
১ম
চন্দ্রগুপ্তের উপাধি ছিল – রাজাধিরাজ।
v
গুপ্ত
বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা – সমুদ্রগুপ্ত।
v
মহাকবি
কালিদাস যে রাজার সভাকবি ছিলেন – ২য় চন্দ্রগুপ্ত।
v
গুপ্ত
সাম্রাজ্যের পতন ঘটে – স্কন্দগুপ্তের বিক্রমাদিত্যের জীবনাবসনে।
গৌড় শাসনআমল
v
স্বাধীন
গৌড় রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন – শশাঙ্ক।
v
গৌড়
রাজ্যের রাজধানীর নাম – কর্ণসুবর্ণ
v
গৌড়ের
স্বাধীন নরপতি ছিলেন – শশাঙ্ক।
v
গৌড়
বংশের শক্তিশালী রাজা – শশাঙ্ক।
v
শশাঙ্কের
পর গৌড় রাজ্য দখল করেন – হর্ষবর্ধন।
v
হর্ষবর্ধনের
সভাকবি – বানভট্ট।
v
মাৎস্যন্যায়:পাল
তাম্র শাসনে শশাঙ্কের পর অরাজকতাপূর্ণ সময়কে (৭ম-৮ম শতক) বলে – মাৎস্যন্যায়। পুকুরে
বড় মাছগুলো শক্তির দাপটে ছোট ছোট মাছ ধরে খেয়ে ফেলার পরিস্থিতিকে বলে – মাৎস্যন্যায়।
পাল শাসনআমল
v
পাল
বংশের প্রতিষ্ঠাতা – গোপাল।
v
পাল
বংশের রাজাগণ বাংলায় – রাজত্ব করেছেন – প্রায় চারশ বছর।
v
পাল
রাজারা -ধর্মালম্বী ছিলেন – বৌদ্ধ ।
v
বাংলার
দীর্ঘস্থায়ী রাজবংশ – পাল বংশ।
v
পাল
বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা – ধর্মপাল।
v
নওগাঁর
পাহাড়পুরে অবস্থিত ‘সোমপুর বিহার’ -এর প্রতিষ্ঠাতা – ধর্মপাল।
v
পাল
বংশের সর্বশেষ রাজা – রামপাল।
সেন বংশ
v
সেন
বংশের প্রথম রাজা ও প্রতিষ্ঠাতা কে – হেমন্ত সেন।
v
বাংলা
সর্বপ্রথম এক শাসনাধীন আসে – বিজয় সেনের।
v
সেন
বংশের সর্বপ্রথম সার্বভৌম রাজা – বিজয় সেন।
v
সেন
বংশের শ্রেষ্ঠ সম্রাট – বিজয় সেন।
v
বিজয়
সেনের দ্বিতীয় রাজধানী – ঢাকার বিক্রমপুরে (রামপাল)।
v
কৌলিন্য
প্রথার প্রবর্তক – বল্লাল সেন।
v
বাংলার
শেষ হিন্দু রাজা – লক্ষন সেন।
v
সেন
রাজাদের মধ্যে গৌড়েশ্বর উপাধি ধারণ করেন – লক্ষন সেন।
v
নালন্দা
বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাধ্যক্ষ বাঙালী – শীলভদ্র।
v
বখতিয়ার
খিলজী বাংলা আক্রমণ করেন- ১২০৪ খ্রিস্টাব্দে
বাংলায় মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠা
v
প্রথম
বাংলা বিজয়- ইখতিয়ার উদ্দীন মোহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজী
v
বখতিয়ার
খিলজী পরাজিত করেন- লক্ষণ সেনকে
v
বখতিয়ার
খিলজী বাংলা বিজয় করেন- ১২০৪ সালে
v
গজনী
বংশ
v
সোমনাথ
মন্দির আক্রমণ করেন- সুলতান মাহমুদ (১০২৬ খ্রিস্টাব্দ) সুলতান মাহমুদের সভাকবি- ফেরদৌসী
v
ফেরদৌসীর
অমর কাব্যগ্রন্থ- শাহনামা
v
ফেরদৌসীকে
বলা হয়- প্রাচ্যের হোমার
v
সুলতান
মাহমুদের দার্শনিক ও জ্যোতির্বিদ- আল বেরুনী
মোঘল
বংশ
জহির
উদ্দীন মুহম্মদ বাবর
v
মুঘল
আমলে বিশ্বের মোট উৎপাদনের (জিডিপির) ১২ শতাংশ উৎপন্ন হতো সুবাহ বাংলায়, যা সে সময়
সমগ্র পশ্চিম ইউরোপের জিডিপির চেয়ে বেশি ছিল।
v
মোঘল
বংশের প্রতিষ্ঠাতা- জহির উদ্দীন মুহম্মদ বাবর (১৫২৬)
v
১৫২৬
সালে পানিপথের প্রথম যুদ্ধে ইব্রাহিম লোদীকে পরাজিত করে মোঘল বংশ প্রতিষ্ঠা করেন বাবর-
তুর্কি শব্দ; অর্থ- বাঘ
v
বাবরের
আত্মজীবনী- তুযুক-ই-বাবর, বাবরনামা
v
বাবরের
কবর- আফগানিস্তানের কাবুলে
হুমায়ুন (নাসিরউদ্দীন মুহম্মদ হুমায়ুন)
v
হুমায়ুন
শেরশাহের নিকট পরাজিত হন, পরেশেরশাহকে পরাজিত করেন
v
বাংলাকে
‘জান্নাতাবাদ’ বলে ঘোষণা করেন- হুমায়ুন
v
গ্রন্থাগারের
সিঁড়ি থেকে পরে মারা যান- হুমায়ুন
v
হুমায়ুনের
শাসনামলে শেরশাহ হুমায়ুনকে পরাজিত করে কিছুদিনের জন্য বাংলাদেশ তথা গোটা ভারতের ক্ষমতা
দখল করেন । শেরশাহ ১৫৪০-৪৫ পর্যন্ত ৫ বছর বাংলা শাসন করেন । শেরশাহ- গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক
রোড তৈরি করেন‘ঘোড়ার ডাক’ প্রচলন করেন‘রূপিয়া’
ও ‘দাম’ মুদ্রা প্রচলন করেন
v
ইসলাম
শাহ শুরী (আসল নাম- জালাল খান)
v
হুমায়ুন
সিকান্দার শাহ শুরীকে পরাজিত করে পুনরায় মুঘল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন । এরপর সিকান্দার
শাহর ভাই আদিল শাহ শুরী কিছুকাল দিল্লির পূর্বাঞ্চল শাসন করেন । পরবর্তীতে সিকান্দার
শাহ ও আদিল শাহ যৌথভাবে হুমায়ুনের সঙ্গে যুদ্ধ করেন এবং পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধে মোঘলদের
কাছে শুরীদের চূড়ান্ত পরাজয় ঘটে ।]
আকবর -প্রকৃত নাম -জহির উদ্দীন মুহম্মদ আকবর
v
মোঘল
সাম্রাজ্যের শ্রেষ্ঠ সম্রাট- জহির উদ্দীন মুহম্মদ আকবর
v
দিল্লির
সিংহাসনে বসেন- ১৩ বছর
v
আইন
-ই-আকবরী- গ্রন্থের রচয়িতা- আবুল ফজল
v
আকবরের
অভিভাবক- বৈরাম খাঁ
v
আকবরের
আমলে সমগ্র বাংলা পরিচিতি পায়- ‘সুবেহ বাঙ্গালা’
v
আকবর
বাংলা বিজয় করেন- ১৫৫৬ খ্রিস্টাব্দ
v
বাংলা
সন প্রবর্তন করেন (১৫৫৬ খ্রিস্টাব্দের ১১ এপ্রিল থেকে)
v
দ্বীন-ই-এলাহী
-নামে একটি ধর্ম প্রবর্তন করেন
v
মনসবদারী
প্রথা প্রচলন করেন, জিজিয়া কর ও তীর্থকর রহিত করেন, রাজপুত নীতি প্রবর্তন করেন, বুলন্দ
দরওয়াজা’ নির্মাণ করেন, অমৃতস্বর স্বর্ণমন্দির নির্মাণ করেন, আকবরের
রাজসভার- সঙ্গীতজ্ঞ- তানসেন, কৌতুককার- বীরবল
জাহাঙ্গীর (নূরউদ্দীন মুহম্মদ জাহাঙ্গীর) প্রকৃত নাম- সেলিম
v
আগ্রার
দূর্গ নির্মাণ করেন
v
জাহাঙ্গীরের
আমলে বাংলার সুবেদার ছিলেন- ইসলাম খান
v
ঢাকাকে
বাংলার রাজধানী করেন (প্রথমবারের মতো) (১৬১০ সালে)
v
ঢাকার
নাম রাখেন- জাহাঙ্গীরনগর
v
দোলাই
খাল খনন করেন (বুড়িগঙ্গার পূর্বনাম- দোলাই খাল/নদী)
v
ইসলাম
খান বার ভূঁইয়াদের দমন করে বাংলাকে মোঘল সাম্রাজ্যে অন্তর্ভূক্ত করেন
শাহজাহান (শাহাবউদ্দীন মুহম্মদ শাহজাহান)
v
ময়ূর
সিংহাসন নির্মাণ করেন (শিল্পী- বেরাদল খান)
v
ময়ূর
সিংহাসন লুট করেন- পারস্যের সম্রাট নাদির শাহ (এখন ইরানে/পারস্যে আছে)
v
তাজমহল
নির্মাণ করেন (শিল্পী- ওস্তাদ ঈশা খাঁ), তাজমহল- আগ্রা (যমুনা নদীর তীরে), তাজমহল নির্মাণে
২০ হাজার কারিগর ২২ বছর কাজ করেন, তাজমহল নির্মাণে ব্যয় হয়- ৩ কোটি টাকা
v
লাল
কেল্লা নির্মাণ করেন (ভারতের দিল্লীতে)
আওরঙ্গজেব (মহীউদ্দীন মুহম্মদ আওরঙ্গজেব আলমগীর)
v
আওরঙ্গজেবের
আমলে বাংলার শাসনকর্তা ছিলেন- শায়েস্তা খান
v
শায়েস্তা
খানের সময়- টাকায় আট মণ চাল পাওয়া যেতো
v
শায়েস্তা
খান চট্টগ্রামের নাম রাখেন- ইসলামাবাদ
v
আওরঙ্গজেবের
আমলে বাংলার আরেক শাসনকর্তা- মীর জুমলা
v
মীর
জুমলার কামান- ওসমানী উদ্যানে সংরক্ষিত
v
মীর
জুমলার কামানটি ব্যবহৃত হয়েছিল- আসাম যুদ্ধে
v
ঢাকা
গেট তৈরি করেন- মীর জুমলা
v
মোঘল
সাম্রাজ্যের পরবর্তী দুর্বল শাসকগণ
v
শেষ
মোঘল সম্রাট- দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ
v
দ্বিতীয়
বাহাদুর শাহকে নির্বাসন দেয়া হয়- রেঙ্গুনে (বর্তমানইয়াঙ্গুনে)
v
শেষ
মোঘল সম্রাটদের ক্রম- প্রথম বাহাদুর শাহ> জাহান্দার শাহ> ফররুখশিয়র> রাফি
উদ-দৌলত*> নিকুশিয়র> মুহম্মদ ইব্রাহিম> মুহম্মদ শাহ> আহমেদ শাহ বাহাদুর>
দ্বিতীয় আলমগীর> তৃতীয় শাহজাহান> দ্বিতীয় শাহ আলম> দ্বিতীয় আকবর শাহ> বাহাদুর
শাহ জাফর**
বার ভূঁইয়া
v
বার
ভূঁইয়াদের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ছিলেন- ঈশা খাঁ
v
ইশা
খাঁর রাজধানী- সোনারগাঁও
v
বাংলার
প্রথম নবাব- মুর্শিদকুলী খান
v
বাংলার
রাজধানী ঢাকা থেকে মুর্শিদাবাদে স্থানান্তর করেন- মুর্শিদকুলী খান
সিরাজ-উদ-দৌলার বীরত্ব, মীর জাফর গংয়ের বিশ্বাসঘাতকতা ও বাংলায় ইংরেজ প্রভূত্ব প্রতিষ্ঠা
v
সিরাজ-উদ-দৌলা-
বাংলার নবাব হন- ১৭৫৬ সালে
v
বাংলার
শেষ স্বাধীন নবাব- সিরাজ-উদ-দৌলা
v
কলকাতার
নাম রাখেন- আলিনগর
v
পলাশীর
যুদ্ধ (২৩ জুন, ১৭৫৭) সিরাজ-উদ-দৌলার পরাজয়ের মূল কারণ- প্রধান সেনাপতি মীর জাফরের
বিশ্বাসঘাতকতা
v
সিরাজ-উদ-দৌলার
হত্যাকারী- মোহাম্মদী বেগ
আর্টিকেলটি কেমন লাগলো তা মন্তব্য করে জানাবেন আর আপনাদের কোন জিজ্ঞাসা থাকলে আমাদেরকে জানাতে পারেন আমরা আপনাদের সর্বোচ্চ সহযোগিতা করার চেষ্টা করব আর আমাদের সাইটটি ভালো লাগে অবশ্যই আমাদের সাইটটি অনুসরণ করে আমাদের পাশে থাকুন- part 2 is coming soon.
Part-2 link: https://sarker94.blogspot.com/2022/04/%20%20%20.html
0 মন্তব্যসমূহ