এক নজরে বাংলাদেশ
এক নজরে বাংলাদেশ আর্টিকেলে আমরা আজকে বিসিএস সহ সকল যাবতীয় প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য বাংলাদেশ সম্পর্কে খুবই গুরুত্বপূর্ণ যাবতীয় তথ্য উপস্থাপন করেছি, যেকোনো পরীক্ষার জন্য আজকের বিষয়টি অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ, তাই বাংলাদেশ সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে “এক নজরে বাংলাদেশ” পুরো আর্টিকেলটি ভালভাবে পড়ুন
- সাংবিধানিক নাম- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ
- Constitutional name: The People’s Republic of Bangladesh
- স্বাধীনতা লাভ - ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর।
- রাজধানী- ঢাকা (বাণিজ্যিক রাজধানী- চট্টগ্রাম)
- আয়তন- ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কি.মি অথবা ৫৬ হাজার ব.মা.
- আইন পরিষদের নাম- পার্লামেন্ট বা জাতীয় সংসদ।
- বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত- ২০৩ সে.মি।
- সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়- সিলেট জেলার লালখানে।
- সর্ব নিম্ন বৃষ্টিপাত হয়- নাটোর জেলার লালপুরে।
- উষ্ণতম মাস- এপ্রিল (শীতলতম মাস- জানুয়ারি)
- সমুদ্র বন্দর- ৩টি (চট্টগ্রাম, মংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দর) প্রস্তাবিত বন্দর-মাতারবাড়ী/মহেশখালী ২০২২ ও সোনাদিয়া গভীর সমুদ্র বন্দর
- সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ জেলা- ঢাকা (কম ঘনবসতিপূর্ণ- বান্দরবান)
- জাতিসংঘের সদস্য - ১৯৭৪ (২৯ তম অধিবেশনে ১৩৬ তম সদস্য)
- বাংলাদেশের উৎপত্তি- বাংলাদেশ নামের উৎপত্তি- বাঙ্গাল>সুবাহ-ই বাঙলা> পূর্ববঙ্গ>পূর্ব পাকিস্তান>বাংলাদেশ।
- সীমান্ত রয়েছে ২ টি দেশের সাথে ( ভারত ও মিয়ানমার।
- মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য -৫১৩৮ কি মি
- ভারতের সাথে সীমান্ত দৈর্ঘ্য -৪১৫৬ কি মি।
- মিয়ানমারের সাথে - ২৭১ কি মি।
- বাংলাদেশের মোট সীমান্তবর্তী জেলা ৩২ টি।
- মিয়ানমারের সাথে সীমান্তবর্তী জেলা ৩ টি ( রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, ও কক্সবাজার )
- সীমান্তবর্তী বরিশালের সাথে ভারতের কোন সীমান্ত নেই।
- বাংলাদেশের থেকে ফারাক্কা বাঁধের দূরত্ব ১১ মা/ ১৬.৫ কি মি
- ভারত ও মিয়ানমারের যৌথ সীমান্ত রয়েছে- রাঙামাটি।
- ভারতের কোন সংযোগ নেই- বান্দরবান ও কক্সবাজার।
- সর্ব দক্ষিণের স্থান- ছেড়া দ্বীপ (না থাকলে সেন্টমার্টিন হবে)।
- সর্ব পূর্বের স্থান- আখাইনঠং (থানচি, বান্দরবান)।
- পশ্চিমের স্থান- মনাকসা (শিবগড়, চাঁপাই নবাবগঞ্জ)।
- সর্ব উত্তরের স্থান- জায়গীর জোত, বাংলা বান্ধা।
- সমুদ্র উপকূলীয় সীমার দৈর্ঘ্য- ৭১১ কি.মি.।
- রাজনৈতিক সমুদ্র সীমা- ১২ নটিক্যাল মাইল।
- অর্থনৈতিক সমুদ্র সীমা - ২০০ নটিক্যাল মা/৩৭০.৪ কি.মি.।
- বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের রাজ্য- ৫টি।
- বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষর করেন- বঙ্গবন্ধু ও ইন্দিরা গান্ধি।
- বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত চুক্তি হয়- ১৬মে ১৯৭৪ (নয়াদিল্লী)।
- বাংলাদেশের সব কটি ছিট মহল- ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কুচবিহারে
- ছিটমহল সংক্রান্ত ‘মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি- ১৯৭৪’ এর বিষয় বস্তু- নিজ ভিটায় বসবাস।
- তিন বিঘা করিডোর’ এর বিনিময়ে বাংলাদেশ ভারতকে দেয়- বেরু বাড়ী ছিটমহল (ভারত ‘তিন বিঘা করিডোর’ খুলে দেয়- ২৬ জুন ১৯৯২)
- বাংলাদেশের ভিতর ভারতের ছিটমহল আছে- ১১১টি।
- ভারতের ভিতর বাংলাদেশের ছিট মহল আছে- ৫১টি।
- ভারত ও বাংলাদেশের ছিটমহলগুলো নির্ধারণ করা হয়- ‘রেড ক্লিফ কমিশন’ অনুসারে।
- ভারতের অধিকাংশ ছিটমহল- লালমনির হাট জেলায় (৫৯টি)।
- কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার- ঢাকা মেডিকেল কলেজ প্রাঙ্গণ।
- কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের স্থপতি- হামিদুর রহমান।
- শহীদ মিনারের প্রথম ভিত্তিপ্রস্তর - ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২।
- কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের উদ্বোধক- শফিউর রহমানের পিতা
- শহীদ মিনার প্রথম উদ্বোধন করা হয়- ২৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২।
- জাতীয় স্মৃতিসৌধ অবস্থিত- সাভারে।
- জাতীয় স্মৃতিসৌধ এর স্থপতি- সৈয়দ মাইনুল হোসেন।
- স্মৃতিসৌধ এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন- শেখ মুজিবুর রহমান।
- জাতীয় স্মৃতিসৌধ স্থাপন করা হয়- ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭২।
- বাংলাদেশের প্রবেশ দ্বার- চট্টগ্রাম
- বাংলাদেশ-ভারতের প্রবেশ দ্বার- সিলেট
- দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী- চট্টগ্রাম
- চট্টগ্রামের দুঃখ- চাক্তাইখাল
- গারো ক্যাপিটাল - নেত্রকোনা জেলার দূর্গাপুর উপজেলা।
- দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ প্রথম জেগে ওঠে- ১৯৭০ সালে।
- ব্রিটিশ বাংলার ৬৪ শতাংশ এলাকা নিয়ে - বাংলাদেশ।
- রূপসী বাংলাদেশ- সোনার গাঁয়ের যাদুঘর এলাকাকে।
- ‘সোযাচ অব নো গ্রাউন্ড’ খাতটি অবস্থিত- বঙ্গোপসাগরে
- বাংলাদেশ ও ভারতের অমীমাংসিত সীমান্ত ৬.৫ কি.মি. (১১ মাইল)
- বরিশালঃ বাংলার শস্য ভান্ডার, বাংলার ভেনিস।
- কক্সবাজারঃ বাংলাদেশের পর্যটন রাজধানী।
- ৩ পার্বত্য জেলা : বাখারা (বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি
- মাতৃতান্ত্রিক উপজাতি: গাখাসা! (গারো, খাসিয়া, সাঁওতাল)
- মুসলমান উপজাতি—পাঙন (বৃহত্তম উপজাতি- চাকমা )
- বাংলাদেশের উপজাতি নয়: মাউরি, আফ্রিদি, বুশম্যান
- মোট নদ-নদী- প্রায় (৭০০টি- banglapedia)- (৮০০টি wikipedia (প্রচলিত তথ্য- ২৩০টি)
- ভারত থেকে বাংলাদেশে আসা নদী- ৫৫টি
- মায়ানমার থেকে বাংলাদেশে আসা নদী- ৩টি
- বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক নদী- ১টি (পদ্মা)
- মোট আন্তঃসীমান্ত নদী- ৫৮টি
- বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাওয়া নদী- ১টি (কুলিখ)
- বাংলাদেশে উৎপত্তি ও সমাপ্তি এমন নদী- ২টি (হালদা ও সাঙ্গু)
- বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে আবার বাংলাদেশে প্রবেশ করে- আত্রাই
- বাংলাদেশ ও মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদী- নাফ
- বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী নদী- হাড়িয়াভাঙ্গা
- সবচেয়ে খরস্রোতা নদী- কর্ণফুলী
- জোয়ার-ভাঁটা হয় না- গোমতী নদীতে
- প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র- হালদা নদী
আমাদের আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন আর আপনাদের কোন জিজ্ঞাসা থাকলে আমাদেরকে জানাবেন। আমরা আপনাদেরকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করার চেষ্টা করব। এরকম আরো ভালো ভালো পোস্ট পেতে আমাদের সাইটটি অনুসরণ করুন- ধন্যবাদ।
1 মন্তব্যসমূহ
Nice...
উত্তরমুছুন